জামালপুর শহরের ব্যস্ততম মেডিকেল রোডে আনসারী ট্রেড প্লাজা মার্কেটের
মোবাইল ফোন ডিলারের শো-রুমে দিনেদুপুরে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত হয়েছে। সিসি
ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখে ধারণা করা হচ্ছে ১৭ জুলাই সকাল পৌনে নয়টার দিকে
ওই মার্কেটের রবিন টেলিকম নামের শো-রুমে এ ঘটনা ঘটে। দুর্বৃত্তরা ওই
শো-রুমের শাটারের তালা ভেঙে নগদ সাড়ে পাঁচ লাখ টাকাসহ ১৬০টি মোবাইল ফোন সেট
চুরি করে নিয়ে গেছে।
রবিন টেলিকমের মালিক রবিউল ইসলাম রবিন জানান, ১৬ জুলাই রাত পৌনে ১১টার দিকে তিনি এবং তার শো-রুমের পাঁচজন কর্মচারী শো-রুম বন্ধ করে বাসায় চলে যান। ১৭ জুলাই সকাল পৌনে দশটায় তার শো-রুমের কর্মচারী মো. সুরুজ্জামান শো-রুম খোলার উদ্দেশে মার্কেটের সামনে গিয়ে দেখেন মার্কেটের নিচতলার কেচিগেটের দুটি তালা নেই। পরে তিনি ভেতরে গিয়ে দেখেন শো-রুমের শাটারের দুটি তালাও নেই। শাটার তুলে শো-রুমের ভেতরে দেখতে পান শো-রুমের টেবিলের ড্রয়ার খোলা এবং মোবাইল ফোন সেট নেই। তার শো-রুমের ভেতরের সিসি ক্যামরেরায় অজ্ঞাত দু’জন যুবক বয়সের দুর্বৃত্তকে চুরি করতে দেখা যাচ্ছে। শো-রুম মালিক রবিউল ইসলাম রবিন দাবি করেছেন, দুর্বৃত্তরা শো-রুমের ড্রয়ার থেকে নগদ ৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা এবং প্রায় ২২ লাখ টাকা মূল্যের হুয়াওয়ে ও শাউমি কোম্পানির ১৬০টি মোবাইল ফোন সেট চুরি করেছে।
দিনেদুপরে শহরের প্রধান সড়ক সংলগ্ন শো-রুমে চুরির ঘটনা জানাজানি হলে ওই মার্কেটের এবং আশপাশের ব্যবসায়ী ও উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করেন। জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাছিমুল ইসলাম ও ওসি (তদন্ত) মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ শো-রুমের ভেতরের সিসি ক্যামারার ভিডিও ফুটেজের কপি আলামত হিসেবে সংগ্রহ করেন। শো-রুমের বাইরে কোনো সিসি ক্যামেরা ছিল না। পরে পুলিশ ওই মার্কেট থেকে দেড়শ মিটার দূরে প্রধান সড়কের পূর্বপাশের বাংলালিংক পয়েন্ট ভবনের একটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজও আলামত হিসেবে সংগ্রহ করেছে।
১৭ জুলাই বেলা আড়াইটার দিকে জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওয়ারেছ আলী মিয়ার নেতৃত্বে সদর থানা পুলিশ, ডিবি, পিবিআই ও সিআইডি ওই শো-রুম পরিদর্শন এবং দুর্বৃত্তদের হাতের ছাপ ও বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দিনেদুপুরে মার্কেট প্লেসে এরকম দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত, গ্রেপ্তার এবং নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন সেট উদ্ধারে বেশ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাছিমুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ১৭ জুলাই সকাল পৌনে নয়টার দিকে এই চুরির ঘটনা ঘটেছে। শো-রুম মালিককে থানায় একটি অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হবে। আমরা কয়েকটি ভিডিও ফুটেজের কপি সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন বিভাগ পৃথকভাবে দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করতে মাঠে নেমেছে।
রবিন টেলিকমের মালিক রবিউল ইসলাম রবিন জানান, ১৬ জুলাই রাত পৌনে ১১টার দিকে তিনি এবং তার শো-রুমের পাঁচজন কর্মচারী শো-রুম বন্ধ করে বাসায় চলে যান। ১৭ জুলাই সকাল পৌনে দশটায় তার শো-রুমের কর্মচারী মো. সুরুজ্জামান শো-রুম খোলার উদ্দেশে মার্কেটের সামনে গিয়ে দেখেন মার্কেটের নিচতলার কেচিগেটের দুটি তালা নেই। পরে তিনি ভেতরে গিয়ে দেখেন শো-রুমের শাটারের দুটি তালাও নেই। শাটার তুলে শো-রুমের ভেতরে দেখতে পান শো-রুমের টেবিলের ড্রয়ার খোলা এবং মোবাইল ফোন সেট নেই। তার শো-রুমের ভেতরের সিসি ক্যামরেরায় অজ্ঞাত দু’জন যুবক বয়সের দুর্বৃত্তকে চুরি করতে দেখা যাচ্ছে। শো-রুম মালিক রবিউল ইসলাম রবিন দাবি করেছেন, দুর্বৃত্তরা শো-রুমের ড্রয়ার থেকে নগদ ৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা এবং প্রায় ২২ লাখ টাকা মূল্যের হুয়াওয়ে ও শাউমি কোম্পানির ১৬০টি মোবাইল ফোন সেট চুরি করেছে।
দিনেদুপরে শহরের প্রধান সড়ক সংলগ্ন শো-রুমে চুরির ঘটনা জানাজানি হলে ওই মার্কেটের এবং আশপাশের ব্যবসায়ী ও উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করেন। জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাছিমুল ইসলাম ও ওসি (তদন্ত) মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ শো-রুমের ভেতরের সিসি ক্যামারার ভিডিও ফুটেজের কপি আলামত হিসেবে সংগ্রহ করেন। শো-রুমের বাইরে কোনো সিসি ক্যামেরা ছিল না। পরে পুলিশ ওই মার্কেট থেকে দেড়শ মিটার দূরে প্রধান সড়কের পূর্বপাশের বাংলালিংক পয়েন্ট ভবনের একটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজও আলামত হিসেবে সংগ্রহ করেছে।
১৭ জুলাই বেলা আড়াইটার দিকে জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওয়ারেছ আলী মিয়ার নেতৃত্বে সদর থানা পুলিশ, ডিবি, পিবিআই ও সিআইডি ওই শো-রুম পরিদর্শন এবং দুর্বৃত্তদের হাতের ছাপ ও বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দিনেদুপুরে মার্কেট প্লেসে এরকম দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত, গ্রেপ্তার এবং নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন সেট উদ্ধারে বেশ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাছিমুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ১৭ জুলাই সকাল পৌনে নয়টার দিকে এই চুরির ঘটনা ঘটেছে। শো-রুম মালিককে থানায় একটি অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হবে। আমরা কয়েকটি ভিডিও ফুটেজের কপি সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন বিভাগ পৃথকভাবে দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করতে মাঠে নেমেছে।
No comments:
Post a Comment