ছবির শিশুটির নাম শ্রাবণ, বাড়ি জামালপুর দেউড়পাড়,চন্দ্রা। বেশ কিছুদিন আগে খেলতে গিয়ে হাত ভেঙে যায়।
চিকিৎসার জন্য বাবা-মা শিশু শ্রাবণকে নিয়ে যান জামালপুর সেন্ট্রাল হাসপাতালে।
সেখানে শিশুটির চিকিৎসা প্রদান ও অপারেশন করেন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের অর্থপেডিক বিভাগের সার্জন ডাঃ মাহবুবুবুর রহমান।
অপারেশন পরবর্তী সময়ে যখন শিশুটির হাতের ব্যান্ডেজ খোলা হয়,তখন বুঝা যায় তার হাড় জোড়া দেয়া হয়েছিল উল্টো করে। যা শিশুটির ছবি দেখেই আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।
সেবামূলক পেশা যখন
পুরোপুরি বাণিজ্যিক হয়ে যায়। টাকার নেশায় যখন মত্ত হয়ে যান একজন চিকিৎসক
তখন ভুলে যান মহৎ এই পেশার ব্রতের কথা,ধর্মের কথা।
যতবেশি রোগী দেখবে, যতবেশি অপারেশন করবে ততবেশি কামাই,,(টাকা আর টাকা)আর তাই টাকার নেশায় এ হাসপাতাল থেকে ঐ হাসপাতাল এ ক্লিনিক থেকে ঐ ক্লিনিকে ছুটে চলেন সারাদিনরাত্রি।
ডাক্তার মাহাবুবুর রহমান (অর্থপেডিক)সরকারি হাসপাতালের একজন চিকিৎসক,, সরকারি হাসপাতালে রোগী দেখেন,, অপারেশন করেন,, সেখান থেকে আবার ৩-৪টা প্রাইভেট ক্লিনিক/ হাসপাতালে রোগী দেখেন, অপারেশন করে থাকেন।
একজন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার দৈনিক কতজন রোগী দেখবেন কয়টা অপারেশন করবেন এর যদি কোন নিয়ম-নীতি না থাকে
বা থাকলেও তা যথাযথভাবে পালন করা না হয়
তাহলে শিশু শ্রাবনের মতো আরো অনেকেই এমন ভুল চিকিৎসার স্বীকার হতে পারে।
(মনে রাখতে হবে একজন চিকিৎসকও রক্তে মাংসে গড়া মানুষ, যন্ত্রে গড়া নয় যে মেশিনের মতো চলবে)
তাই দ্রুত এসব বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্তাব্যক্তিদের।
আমি অনতিবিলম্বে এর সঠিক তদন্তপূর্বক ব্যবস্থাগ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয় ,সিভিল সার্জন মহোদয় ও জামালপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল এর উপ-পরিচালকের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
তথ্য :- ষোলো আনা জামালপুরিয়ান (16Ana Jamalpurian )
যতবেশি রোগী দেখবে, যতবেশি অপারেশন করবে ততবেশি কামাই,,(টাকা আর টাকা)আর তাই টাকার নেশায় এ হাসপাতাল থেকে ঐ হাসপাতাল এ ক্লিনিক থেকে ঐ ক্লিনিকে ছুটে চলেন সারাদিনরাত্রি।
ডাক্তার মাহাবুবুর রহমান (অর্থপেডিক)সরকারি হাসপাতালের একজন চিকিৎসক,, সরকারি হাসপাতালে রোগী দেখেন,, অপারেশন করেন,, সেখান থেকে আবার ৩-৪টা প্রাইভেট ক্লিনিক/ হাসপাতালে রোগী দেখেন, অপারেশন করে থাকেন।
একজন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার দৈনিক কতজন রোগী দেখবেন কয়টা অপারেশন করবেন এর যদি কোন নিয়ম-নীতি না থাকে
বা থাকলেও তা যথাযথভাবে পালন করা না হয়
তাহলে শিশু শ্রাবনের মতো আরো অনেকেই এমন ভুল চিকিৎসার স্বীকার হতে পারে।
(মনে রাখতে হবে একজন চিকিৎসকও রক্তে মাংসে গড়া মানুষ, যন্ত্রে গড়া নয় যে মেশিনের মতো চলবে)
তাই দ্রুত এসব বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্তাব্যক্তিদের।
আমি অনতিবিলম্বে এর সঠিক তদন্তপূর্বক ব্যবস্থাগ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয় ,সিভিল সার্জন মহোদয় ও জামালপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল এর উপ-পরিচালকের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
তথ্য :- ষোলো আনা জামালপুরিয়ান (16Ana Jamalpurian )
No comments:
Post a Comment