বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাক ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬ টা ১৩ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর ৭ মাস ২৯দিন।
বেসরকারি ইউনাইটেড হাসপাতাল সূত্র জানায়, সোমবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে হার্ট অ্যাটাক হওয়া অবস্থায় নায়ক রাজ্জাককে হাসপাতালে আনা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব ধরনের চেষ্টা
করেও ব্যর্থ হয়।
ষাটের দশকের বাকি বছরগুলোতে এবং সত্তরের দশকেও তাকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। তিনি সর্বপ্রথম কলকাতার শিলালিপি নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেন।
১৯৬২ সালে খায়রুন নেসাকে (লক্ষ্মী) বিয়ে করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আগমন করেন। তার তিনি তিন ছেলে ও দুই মেয়ে সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার তিন ছেলে বাপ্পারাজ (রেজাউল করিম), রওশন হোসাইন বাপ্পি, সম্রাট (খালিদ হোসাইন) এবং দুই মেয়ে নাসরিন পাশা শম্পা, আফরিন আলম ময়না।
নীল আকাশের নীচে, নাচের পুতুল, রাজলক্ষী শ্রীকান্ত, বাবা কেন চাকর, ওরা ১১ জন ইত্যাদি বিখ্যাত সিনেমা সহ তিনি বাংলা ও উর্দুতে প্রায় ৫০০ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া পরিচালনা করেছেন প্রায় ১৬টি চলচ্চিত্র। পাকিস্তান টেলিভিশনে “ঘরোয়া” নামের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন পাঁচবার। এছাড়াও বেশকিছু পুরস্কার এবং আজীবন সম্মাননা অর্জন করেছেন তিনি। রাজ্জাকের সেরা প্রাপ্তি ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হওয়া।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬ টা ১৩ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর ৭ মাস ২৯দিন।
বেসরকারি ইউনাইটেড হাসপাতাল সূত্র জানায়, সোমবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে হার্ট অ্যাটাক হওয়া অবস্থায় নায়ক রাজ্জাককে হাসপাতালে আনা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব ধরনের চেষ্টা
করেও ব্যর্থ হয়।
ষাটের দশকের বাকি বছরগুলোতে এবং সত্তরের দশকেও তাকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। তিনি সর্বপ্রথম কলকাতার শিলালিপি নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেন।
১৯৬২ সালে খায়রুন নেসাকে (লক্ষ্মী) বিয়ে করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আগমন করেন। তার তিনি তিন ছেলে ও দুই মেয়ে সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার তিন ছেলে বাপ্পারাজ (রেজাউল করিম), রওশন হোসাইন বাপ্পি, সম্রাট (খালিদ হোসাইন) এবং দুই মেয়ে নাসরিন পাশা শম্পা, আফরিন আলম ময়না।
নীল আকাশের নীচে, নাচের পুতুল, রাজলক্ষী শ্রীকান্ত, বাবা কেন চাকর, ওরা ১১ জন ইত্যাদি বিখ্যাত সিনেমা সহ তিনি বাংলা ও উর্দুতে প্রায় ৫০০ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া পরিচালনা করেছেন প্রায় ১৬টি চলচ্চিত্র। পাকিস্তান টেলিভিশনে “ঘরোয়া” নামের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন পাঁচবার। এছাড়াও বেশকিছু পুরস্কার এবং আজীবন সম্মাননা অর্জন করেছেন তিনি। রাজ্জাকের সেরা প্রাপ্তি ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হওয়া।
No comments:
Post a Comment